12 July, 2023
Making money online
With the rising accessibility of the internet, online platform usage in Bangladesh has been increasing...
রকেট তৈরির ধারণা দিয়ে রকেট্রি ইনোভেশন চ্যালেঞ্জ প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছেন আজাদুল হক। পুরস্কার হিসেবে তিনি পেয়েছেন এক কোটি টাকা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয় এবং সরকারের এটুআই (অ্যাস্পায়ার টু ইনোভেট) প্রকল্প আয়োজিত এ প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় হয়েছেন নাহিয়ান আল রহমান। তিনি পেয়েছেন ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার। আজ বুধবার রাজধানীর মহাখালীর বিএএফ শাহীন হলে অনুষ্ঠিত ‘রকেট্রি ইনোভেশন চ্যালেঞ্জ-২০২২’–এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে এ পুরস্কার দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এবারের প্রতিযোগিতায় মোট ১২৪টি ধারণা জমা পড়ে। বাছাই করা সেরা ৩৩টি ধারণা নিয়ে আয়োজন করা হয় বুট ক্যাম্প। বুট ক্যাম্পের পর বিচারকদের রায়ে সেরা প্রকল্প নির্বাচন করা হয়।
প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরস্কার পাওয়া আজাদুল হক ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা—নাসায় প্রকৌশলী হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি ম্যাক্স গ্রুপের পাওয়ার ডিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। কাজ করছেন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে। আজাদুল হক কাজের ফাঁকে মডেল রকেট তৈরি এবং উৎক্ষেপণের কাজ করছেন। পুরস্কার পাওয়ার পর প্রথম আলোকে তিনি বলেন, ‘জনগণের এই এক কোটি টাকা ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য নয়। আর তাই পুরস্কারের সব অর্থ দিয়ে মডেল রকেটের গবেষণা, উন্নয়নের পাশাপাশি যন্ত্রাংশ কেনা হবে।’
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় আর গবেষণা সমর্থক শব্দ, তাই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণা বৃদ্ধির জন্য সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। মহাকাশ গবেষণার লক্ষ্যে সরকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয় চালু করেছে। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য এরই মধ্যে শিক্ষার্থীদের পাঠ্যসূচিতে মহাকাশ ও প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। নিরাপদে রকেট উৎক্ষেপণ করে সারা বিশ্বের কাছে বার্তা পৌঁছে দিতে হবে—আমরাও পারি।’
অনুষ্ঠানে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ বলেন, ‘শুধু একটি রকেট বানিয়ে আকাশে ওড়ানোই যথেষ্ট নয়। আমাদের রকেট তৈরি, গবেষণা ও উন্নয়নের ইকো সিস্টেম তৈরি করতে হবে। এ জন্য সরকার সব ধরনের সাহায্য করবে। মহাকাশ গবেষণায় শিক্ষার্থীদের দক্ষ করে তুলতে কার্যকর ভূমিকা পালন করছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়। স্মার্ট এভিয়েশন খাত ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সাহায্য করবে।’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এয়ার ভাইস মার্শাল এ এস এম ফখরুল ইসলাম, এটুআইয়ের প্রকল্প পরিচালক দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন প্রমুখ।
12 July, 2023
With the rising accessibility of the internet, online platform usage in Bangladesh has been increasing...
26 November, 2020
As more services are delivered online by the private sector, governments must follow suit and...
27 March, 2023
a2i catalyses experimentation and public-private partnerships applying a gender lens to unlock new services and...