12 July, 2023
Making money online
With the rising accessibility of the internet, online platform usage in Bangladesh has been increasing...
কোরবানির পশু কেনাবেচায় জনসমাগম ও ভোগান্তি কমাতে সাম্প্রতিক বছরগুলোর মতো এবারও অনলাইনে বসতে যাচ্ছে ‘ডিজিটাল পশুর হাট’। এরই মধ্যে কোরবানির পশুর ডিজিটাল হাটের বেচাকেনা শুরু হয়ে গেছে।
আগামী ৩ জুলাই এ বছরের ডিজিটাল হাট উদ্বোধনের কার্যক্রম চলছে। গত বছর প্ল্যাটফর্মটি পরিচালিত হয়েছে digitalhaat. net নামে। করোনা সংক্রমণ মোকাবিলায় উত্তর সিটি করপোরেশনের সঙ্গে সরকারের তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ, ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) এবং বাংলাদেশ ডেইরি ফার্ম অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে বাস্তবায়ন করেছিল।
এ বছর (digitalhaat.gov.bd)নামে প্ল্যাটফর্মটি চালু করেছে সরকারের আইসিটি বিভাগ।
আইসিটি বিভাগের একশপ-এটুআই, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), বাংলাদেশ ডেইরি ফারমার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিডিএফএ) ও ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) ডিজিটাল হাটের সহযোগী হিসেবে কাজ করছে।
এ বিষয়ে এটুআই-এর ই-কমার্স প্রধান রেজোয়ানুল হক জামি বলেন, ‘গত দু’বছরের মতো এবারও আমরা ডিজিটাল হাট নিয়ে কাজ করছি। হাটে ঘোরাঘুরি না করে ঘরে বসেই এক ক্লিকে পছন্দের পশুটি পেয়ে যাবেন ক্রেতারা। এবার পশু ক্রয় বিক্রয় বিগত বছরগুলোর তুলনায় অনেক বেশি হবে বলে আশা করছি আমরা।’
কোরবানির পশু বেচাকেনার পাশাপাশি পশু জবাই এবং মাংস প্রক্রিয়াকরণের সেবাটিও পাওয়া যাবে ডিজিটাল হাটের ওয়েবসাইট থেকে।
এ বিষয়ে ই-ক্যাবের নির্বাহী পরিচালক (দাপ্তরিক) জাহাঙ্গীর আলম শোভন বলেন, ‘গতবছর প্ল্যাটফর্মটি ই-ক্যাবের মাধ্যমে পরিচালিত হয়েছে। এবার আইসিটি বিভাগ এটা দেখছে। তবে ই-ক্যাব এবারও ডিজিটাল হাটের সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছে। পশু জবাই ও মাংস প্রক্রিয়াকরণের কাজগুলো যুক্ত করার প্রস্তুতি নিচ্ছি আমরা।’
ডিজিটাল হাটে সারাদেশের প্রান্তিক খামারিদের যুক্ত করার কাজটি করছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের অধীনে সারা দেশের খামারিদের নিয়ে রয়েছে অনলাইন পশুর হাট।
এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইফিতেখার হোসেন বলেন, ‘সারা দেশের ক্ষুদ্র খামারিরা ডিজিটাল হাটের মাধ্যমে পশু বিক্রি করতে পারবেন। এ নিয়ে আইসিটি বিভাগের সঙ্গে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় কাজ করছে।’
ঈদুল আজহা উপলক্ষে প্রতিবছর দেশে ১ কোটিরও বেশি কোরবানির পশু ক্রয় বিক্রয় হয়। করোনাকালে ২০২০ সালে প্রথমবারের মতো ডিজিটাল হাটের কার্যক্রম শুরু হয়। তখন এই হাটের মাধ্যমে ২৭ হাজার পশু বিক্রি হয়। গত বছর ডিজিটাল হাটের মাধ্যমে ৩ লাখ ৮৭ হাজার কোরবানির পশু বিক্রি হয়। এ বছর বেচাকেনা আরও বেশি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ডিজিটাল হাটের ওয়েবসাইটে এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন এলাকার ৭০টি পশুখামার যুক্ত হয়েছে। পশুর ক্যাটাগরিতে রাখা হয়েছে—গরু, ছাগল, ভেড়া, দুম্বা, উট ও মহিষ।
গত বছরের মতো এবারও ওয়েবসাইটে অভিযোগ জানানোর ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে। এস্ক্রো সিস্টেমও চালু রাখা হয়েছে, যেন লেনদেনে কোনো অনিয়মের সুযোগ না থাকে।
এ বিষয়ে রেজোয়ানুল হক জামি বলেন, ‘এস্ক্রো সিস্টেমটা আমরা সম্পৃক্ত রেখেছি যেন লেনদেন করে কেউ ক্ষতিগ্রস্ত না হন। এর ফলে টাকা হারাবার ভয় ছাড়াই ক্রেতা বিক্রেতারা বেচাকেনা করতে পারবেন।’
12 July, 2023
With the rising accessibility of the internet, online platform usage in Bangladesh has been increasing...
27 March, 2023
a2i catalyses experimentation and public-private partnerships applying a gender lens to unlock new services and...
27 June, 2024
One of the key advantages of the ekPay is- it gets rid of the need...